১৪ আগস্ট ২০২৪, সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাগর-রুনি হত্যার বিচার গতি পাবে কিনা; জানতে চাইলে প্রশ্নের জবাবে। [১]
তার মতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাগ্যবান একটি প্রতিষ্ঠান, সেখানে সারাদেশ থেকে মেধাবীরা এসে একত্রিত হয়। তবে তিনি মনে করেন, এখান থেকে যত মেধাবী, জ্ঞানী-গুনী বের হয়েছেন তার ক্রেডিট শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের না। বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা থেকে বিবেচনা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হিসেবে মানতে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিনি যেই জায়গাটি বিশেষ করে দেখিয়েছেন যে, স্কুল আর কলেজের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে পার্থক্য ‘নলেজ প্রডিউস ও ইউটিলাইজ করা’, সেখানে কীভাবে পিছিয়ে রয়েছে এই বিদ্যাপীঠ। কলম্বিয়া, হার্ভাড, ইয়েল ও নামকরা নানা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বড় বড় বিনোয়গকারীরা সেখানে বিনিয়োগ করে, বিভিন্ন গবেষণা, নতুন আবিষ্কার হয় তাই। কিন্তু ঢাবির ক্ষেত্রে তিনি হতাশা প্রকাশ করে জানান, কিছু ব্যতিক্রম ব্যতীত সবাই গতবাধা বই রিডিং আর মুখস্ত পড়ায়। নলেজ ক্রিয়েশনের নিম্নমান, পুরাতন পদ্ধতিতে পাঠদানের পরেও বিশ্ববিদ্যালয়ের যা সাফল্য, তিনি তার কৃতিত্ব দিতে চান শিক্ষার্থীদের।
এর সাথে বাড়তি পদ প্রযোজ্য হতে পারে। ব্যবহারের শর্তাবলীতে বিস্তারিত দেখুন।
ইতিহাস ও ইতিহাসের বিকৃতি নিয়ে কথা হচ্ছিল। তার মতে, ইতিহাসের তো বিভিন্ন ধারণা থাকবেই, ইতিহাস তো অংক না তাই ভিন্নমত থাকবেই। তিনি আশা করেন, সঠিক ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus ইতিহাসের চর্চা হবে ভবিষ্যতে। একজনের নাম বলতে গেলে আরেকজনের নাম মুছে ফেলার সংস্কৃতি পাল্টাতে হবে। বিভিন্ন মহল জিয়া মুজিবের বীরত্বকে ধারণ না করে বরং সেটাকে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থে। তবে এদেশে যে বিকৃত ইতিহাস ব্যতিত অল্পকিছু বই আছে সে বিষয়েও উল্লেখ করেন।
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।
সম্প্রতি ছাত্রদের উপর সরকারের যে দমন-পীড়ন শুরু হয়েছিল, তার তীব্র প্রতিবাদ করেন ড. আসিফ নজরুল। হাসিনা সরকারকে রীতিমতো হুঁশিয়ারিও দেন। দিন কয়েক আগেই এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ছাত্রদের এই আন্দোলনকে ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেন, “আমি সতর্ক করছি, অবস্থা যেদিকে যাচ্ছে, যদি এই বাহিনী খুনি বাহিনী যেগুলো আছে সরকারের, এদের বিচার না করে, তাহলে এই গণ আন্দোলন শীঘ্রই সরকার পতনের আন্দোলনে পরিণত হবে। এটা একটা গণ বিস্ফোরণ, গণ আন্দোলন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর থেকে ছাত্র-নেতাকে পিটিয়ে বের করা হয়েছে। জনধিক্কিত সরকার হওয়ার আগেই সতর্ক হন।”
অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান
এটি একটি পরীক্ষিত সংস্করণ, যা ৭ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে পরীক্ষিত হয়েছিল।
মৃত্যুর পরে মানুষ তাঁকে কী হিসেবে মনে রাখবে এমন কথার প্রসঙ্গে তিনি অভিব্যাক্তি প্রকাশ করেন যে ঐ সময়ে মানুষ কী ভাববে সেটি নিয়ে তিনি মোটেই চিন্তা করেন না। তাঁর কাছে ঐ সময়ের সবকিছুই অর্থহীন। তবে একজন পিতা হিসেবে তিনি চান সন্তানরা যেন তাঁর মৃত্যুর পরে কখনও তাঁর নামে কোনো খারাপ কিছু না শোনে।
Your final online shopping spot:. Rokomari is dedicated to getting the foremost on-line retailer in Bangladesh, offering a tremendous collection of items. With a strong distribution network, Rokomari guarantees your orders on-time funds on shipping and delivery throughout Bangladesh and also to much more than 30 nations around the world.
shopping online encounter: purchasing at Rokomari is designed to be effortless. As a leading bookseller, Rokomari would make searching for guides or other items online a fairly easy and pleasant practical experience. The consumer-helpful Web-site causes it to be uncomplicated that you should discover and purchase your favorite guides, vital electronics, groceries, little one items and more.
ধর্ষকের ফাঁসি নিয়ে যখন বাংলাদেশের নানা মঞ্চ যখন সরব তখন আসিফ নজরুল প্রকাশ করেছেন ভিন্ন মত। তার যুক্তি ছিল এদেশে নারী ও শিশুরা সাধারণত ধর্ষণের স্বীকার হয় পরিচিত কারো দ্বারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই। এইক্ষেত্রে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড দিলে তারা ভুক্তভোগীকে মেরে ফেলবে, পরিচয় প্রকাশের সাথে শাস্তির ভয়ে। তার মতে দেশে হয়রানি মূলক মামলা বেড়ে যেতে পারে। আইনের অপপ্রয়োগে ও আরো নানাধরণের বেআইনি কাজ বাড়বে। মূলত আজীবন স্বশ্রম কারাদন্ড বা নির্দিষ্ট সময়ের শাস্তি, যথাযথ ভাবে বাস্তবায়নের কথা বলেন। তিনি প্রশ্ন তোলেন, বিচারের জন্য মিডিয়ায় কেন ভাইরাল হতে হবে?
বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু
আসিফ নজরুলও। যাঁর এই গণ আন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এবার হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে শান্তি ফিরে আনতে এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠনেও বিশেষ ভূমিকা নিতে চলেছেন ড. নজরুল।
রহস্য, গোয়েন্দা, ভৌতিক, থ্রিলার ও অ্যাডভেঞ্চার